Search Here

Thursday, 1 October 2015

স্বাস্থ্যের জন্য ছোলার উপকারিতা

স্বাস্থ্যের জন্য ছোলার উপকারিতা


কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপোযগী ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে। এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকার।

জেনে নিন....

* ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।

* ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে। এই খাদ্য আঁশ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

* ছোলা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকর জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমায়।

* ছোলার শর্করা গ্লুকোজ হয়ে দ্রুত রক্তে যায় না। তাই ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য ছোলা খুবই উপকারী খাবার।

* ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

* কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

* ছোলা খাওয়ার পর বেশ অল্প সময়েই হজম হয়। ছোলার আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

* ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

* ছোলায় থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি দীর্ঘক্ষণ ধরে শরীরে শক্তির যোগান দেয়।





ছলা  এবং ৭-টি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে  7 Star Natural Nutrition এটি   তৈরির ক্ষেত্রে সম্পুর্ন ১০০% প্রাকৃতিক উপাদান ব্যাবহার করা হয়েছে।  এটির কোন সাইডইফেক্ট নেই। এর মধ্যে রয়েছে ছোলা, সয়াবিন, শিমের বিচি, কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, মটরশুঁটি এবং ডাবলি। এই সকল উপাদানগুলি আমাদের শরীর সঠিক নিয়মে গঠন, বৃদ্ধির ও শক্তিশালি জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালরী, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-C, ভিটামিন-B, ভিটামিন-B1, ভিটামিন-B2, ফাইবার, কাবোহাইট্র্রেড, সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং বিভিন্ন প্রকার খাদ্যগুণ যা আমাদের শরিরের জন্য দরকার। 


আমাদের প্রোডাক্ট 7 Star Natural Nutrition  আপনার যদি ভাল লাগে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। অনলাইনের মাধ্যমে অডার দিয়ে আপনি ঘরে বসে পাবেন আমাদের প্রডাক্ট।

যোগাযোগঃ ০১৬৮৯৪৩৩৫৯৪
                 ০১৫৩৫৪৫৪৫২০ 



 
 

মধুর উপকারিতা ও গুনাগুন

                             মধুর উপকারিতা ও গুনাগুন


মধুকে সর্বরোগের প্রতিষেধক বলা হয়। তবে মধুর নিরাময় শক্তিও রয়েছে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, ‘‘...তার (মৌমাছি) থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার (নাহল-৬৯)।’’ মধু যেমন বলকারক খাদ্য এবং রসনার জন্য আনন্দ ও তৃপ্তিদায়ক, তেমনি রোগ-ব্যাধির জন্যও ফলদায়ক ব্যবস্থাপত্র। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মধু খুবই ভালবাসতেন। একবার এক ব্যক্তি মহানবীর (সাঃ) কাছে এসে বলল, আমার ভাইয়ের পেটে অসুখ হয়েছে। রাসূল (সাঃ) বললেন, তাকে মধু পান করাও। সে ব্যক্তি পুনরায় আসলে রাসুল (সাঃ) আবারও বললেন, তাকে মধু পান করাও। সে ব্যক্তি তৃতীয়বার আসলে রাসূল (সাঃ) একই কথা বললেন, তাকে মধু পান করাও। লোকটি পুনরায় এসে বলল, আমি তাকে মধু পান করিয়েছি। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, আল্লাহ সত্য বলেছেন এবং তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যা বলেছে। তাকে মধু পান করাও। অতঃপর তাকে মধু পান করালে সে সুস্থ হল (সহীহ বোখারী)।
মধু রোগ প্রতিষেধক। কারণ এর রয়েছে জীবাণু বিরোধী গুণাবলী। মধুতে চিনির পরিমাণ শতকরা ৮২.৪ ভাগ। অর্থাৎ মধুতে চিনির পরিমাণ অত্যধিক বলে সাধারণ কোন প্রকার রোগ-জীবাণু জন্মাতে পারে না। তাছাড়া মধুর অম্লতাও জীবাণু বিরোধী কাজের জন্য দায়ী। এক গবেষণায় (২০০৫) জানা যায়, ডায়রিয়ার জীবাণুগুলোর বিরুদ্ধে মধু দারুণ কার্যকর। আরেক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় জানা যায়, মধু টাইফয়েড জ্বরের জীবাণুর বিরুদ্ধেও খুব কার্যকর।
মধুর বিভিন্ন ধরনের কার্যকরী ক্ষমতা বিদ্যমান। মানসিকভাবে দুর্বল ব্যক্তিরা দৈনিক দু'বার এক চামচ করে মধু পান করলে তাদের মানসিক শক্তির উন্নতি হয়ে থাকে। এছাড়া পুদিনা পাতা সিদ্ধ করে সেই পানিতে সামান্য মধু মিশিয়ে নিয়মিত পান করলে মানসিক শক্তি ও উদ্যম বৃদ্ধি পায়। যারা অনিদ্রায় ভোগেন তাদের জন্য মধু অত্যন্ত উপকারী। এক গ্লাস দুধের মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে ভাল ঘুম হয়। এছাড়া দুধ-মধুর মিশ্রণ মস্তিষ্কের দুর্বলতা কমিয়ে দেয়।
সর্দি-কাশিতে মধুর উপকারিতা প্রমাণিত। ছোট দু'চামচ মধু অর্ধেক লেবুর রসের সাথে দৈনিক তিন-চার বার সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। যদি গলা ব্যথা থাকে তাহলে দিনে ৩ বার ১ চামচ করে মধু খেতে হবে। মধুর তৈরি চা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ জন্য এক কাপ গরম পানিতে পরিমাণমত মধু মিশিয়ে চায়ের মত করে পান করতে হয়।
মধু হৃদপিন্ডকে শক্তিশালী করে। নিয়মিত ১ চা চামচ মধু সেবনে হৃদপিন্ড শক্তিশালী থাকে। ডায়াবেটিকসের চিকিৎসায় মধু একটি অতুলনীয় ওষুধ। চিনি এবং অন্যান্য মিষ্টি দ্রব্য পরিত্যাগ করে নিয়মিত অন্তত ১ চা চামচ মধু সেবন করা যায়। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ১ চা চামচ মধুর সাথে ছোট ১ চামচ চারুচিনি গুড়া গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে দীর্ঘদিনের আর্থ্রাইটিস রোগে উপকার পাওয়া যায়। ক্যান্সারের মত মারাত্মক রোগেও দিনে তিনবার ১ চা চামচ মধুর সাথে ১ চা চামচ দারুচিনি গুড়া ১ মাস খেলে ক্যান্সার রোগীরা উপশম পেতে পারেন। মুত্রথলির সংক্রমণে এক চা চামচ মধুর সাথে এক চামচ দারুচিনির গুড়া এক গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে ৩ বার পান করলে উপকার পাওয়া যায়। যারা ব্রন সমস্যায় রয়েছেন, তারা চন্দন বাটার সাথে পরিমাণমত মধু মিশিয়ে ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। চুলের খুশকির সমস্যায় লেবুর রসে মধু মিশ্রিত করে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করতে হবে। এভাবে ২০-৩০ মিনিট ম্যাসাজ করার পর শ্যাম্পু দ্বারা চুল পরিষ্কার করতে হবে। ৫-৭ দিন নিয়মিত এ ম্যাসাজ করলে খুশকি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
সুত্র: ইসলামিক সাইকোথেরাপী সেন্টার

মঙ্গলবার ০৬ জুলাই ২০১০ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রামে প্রকাশিত ।
সুন্দরবনের কেওড়া মধু ১০০% খাঁটি মধু এবং এটি সরাসরি সুন্দরবন থেকে সংগৃহীত। অনলাইনের মাধ্যমে অডার দিয়ে আপনি ঘরে বসে পাবেন আমাদের প্রডাক্ট।

উৎপত্তি স্থানঃ - খুলনা জেলার দাকপ থানা অন্তরগত সুন্দরবন থেকে।

সর্বচ্ছ খুচরা মূল্য - ৩৫০ টাকা
যোগাযোগঃ ০১৬৮৯৪৩৩৫৯৪
                  ০১৫৩৫৪৫৪৫২০