Search Here

Wednesday, 7 October 2015

সয়াবিনের উপকারিতা

                               সয়াবিনের  উপকারিতা 

সয়াবিন - শব্দটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সয়াবিন তেল। কারণ আমাদের দেশে সয়াবিনের তেল বহুল পরিচিত এবং ব্যাপক ব্যবহৃত হলেও সয়াবিন অর্থাত্‍ সয়া বীজ তেমন একটা প্রচলিত নয়। শুধুমাত্র ডাল হিসেবেই কোনো কোনো অঞ্চলে খাওয়া হয়। সয়াবিন থেকে শুধু তেল নয়, তৈরি হয় আরো অনেক কিছু। সয়াবিন নানা ভিটামিন ও পুষ্টিগুণের আধার। জেনে নিন সয়াবিনের উপকারিতার কথা।
- সয়াবিন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
- সয়াবিন ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের খনি। বিশেষ করে থায়ামিন, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড ও রিবোফ্লেভিন। এই ভিটামিন হার্ট ও লিভারের সক্রিয় কার্যকলাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- ডালের চেয়েও বেশি প্রোটিন রয়েছে সয়াবিনে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ৪৩ গ্রাম প্রোটিন।
- সয়াবিনের প্রোটিনে সিস্টিন ও মিথিওনাইন ছাড়া বেশিরভাগ অত্যাবশ্যক অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, যা শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ডিম, মাংস, ডেইরি প্রোডাক্টের মতো প্রাণিজ প্রোটিনের সমতুল্য প্রোটিনসমৃদ্ধ সয়াবিন।
- সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণও কম। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণ ২০ গ্রাম।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে রয়েছে ৩০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
- ভিটামিন ই ও লেসিথিনের মতো ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সয়াবিন বার্ধক্যের গতি মন্থর করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
- সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ২৮০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২৭৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭০৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস। তাই সয়াবিন দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে। আয়রন রক্তের সুস্থতা বজায় রাখে।
- সয়াবিন ভালো করে সেদ্ধ করে খান। কারণ হজমে সাহায্যকারী এনজাইম ট্রিপসিনের কার্যকলাপ কিছুটা ব্যাহত করে সয়াবিন।
- ফাইবার সমৃদ্ধ সয়াবিন হার্টের জন্য খুব ভালো।
- বয়ঃসন্ধিকালের মেয়েদের ডায়েটে সয়াবিন রাখুন যথেষ্ট পরিমাণে। পরবর্তীকালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে।
- সয়াবিন তেলে ক্ষতিকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনুপস্থিত।
- সয়া মিল্কে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম হলেও এর আইসোফ্ল্যাবনস (এক ধরনের প্ল্যান্ট হরমোন) শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের সমান কাজ করে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। সয়া মিল্ক দিয়ে তৈরি খাবার ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিনের ভালো উত্‍স। সয়া মিল্কে গরুর দুধের সমমানের প্রোটিন রয়েছে। মিল্ক প্রোটিনে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন সয়া মিল্ক।
- সয়াবিন ফারমেন্ট করে সয়া সস তৈরি করা হয়। সয়া মিল্কের মতো সয়া সস উপকারী নয়। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়া সসে আইসোফ্ল্যাবনসের পরিমাণ ভাত্র ১.৬ মিলিগ্রাম এবং এতে লবণের পরিমাণও বেশি।
- সয়াবিনে উপস্থিত আইসোফ্ল্যাবনস মেনোপজের লক্ষণ যেমন হট ফ্লাশ, বেশি ঘাম ইত্যাদি কমাতে, প্রস্টেট ক্যান্সার, বড়দের অ্যাকনে সারাতে সাহায্য করে।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিন থেকে পাওয়া যায় ৪৩২ কিলোক্যালরি।
- টাইপ টু হাইপার কোলস্টেরোলমিয়ার রোগীরা লো লিপিড, লো কোলস্টেরল ডায়েট মেনে চলেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে তাদের ডায়েটে সয়াবিন রাখায় প্লাজমা কোলস্টেরলের পরিমাণ কমে গিয়েছে ২৩-২৫%।
- খাদ্যতালিকায় ডিমের অ্যালবুমিন বা দুধের ক্যাসিন থাকলে যত সহজে আয়রন শোষণ হয়, সয়াবিন থাকলে তত ভালোভাবে রক্তে আয়রন শোষিত হয় না। তাই সয়াবিনের সাথে খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারও রাখুন।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সয়া স্পাউট উপকারী। সালাদ, স্যুপে খেতে পারেন। ময়দার পরিবর্তে সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে রুটি তৈরি করতে পারেন।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/03/20/139145-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%A4-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE#sthash.UIPtm4ds.dpu
সয়াবিন শব্দটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সয়াবিন তেল। কারণ আমাদের দেশে সয়াবিনের তেল বহুল পরিচিত এবং 
ব্যাপক ব্যবহৃত হলেও সয়াবিন অর্থাত্‍ সয়া বীজ তেমন একটা প্রচলিত নয়। শুধুমাত্র ডাল হিসেবেই কোনো কোনো অঞ্চলে 
খাওয়া হয়। সয়াবিন থেকে শুধু তেল নয়, তৈরি হয় আরো অনেক কিছু। সয়াবিন নানা ভিটামিন ও পুষ্টিগুণের আধার। 
 
জেনে নিন সয়াবিনের উপকারিতার কথা
 
সয়াবিন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
সয়াবিন ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের খনি। বিশেষ করে থায়ামিন, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড ও রিবোফ্লেভিন। 
এই ভিটামিন হার্ট ও লিভারের সক্রিয় কার্যকলাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে। 
ডালের চেয়েও বেশি প্রোটিন রয়েছে সয়াবিনে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ৪৩ গ্রাম প্রোটিন। 
 সয়াবিনের প্রোটিনে সিস্টিন ও মিথিওনাইন ছাড়া বেশিরভাগ অত্যাবশ্যক অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, 
যা শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ডিম, মাংস, ডেইরি প্রোডাক্টের মতো প্রাণিজ প্রোটিনের 
সমতুল্য প্রোটিনসমৃদ্ধ সয়াবিন।
সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণও কম। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণ ২০ গ্রাম।
 প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে রয়েছে ৩০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। 
 ভিটামিন ই ও লেসিথিনের মতো ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সয়াবিন বার্ধক্যের গতি মন্থর করতে সাহায্য করে। 
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। 
সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ২৮০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২৭৭ 
মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭০৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস। তাই সয়াবিন দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে। আয়রন রক্তের সুস্থতা বজায় রাখে।
 সয়াবিন ভালো করে সেদ্ধ করে খান। কারণ হজমে সাহায্যকারী এনজাইম ট্রিপসিনের কার্যকলাপ কিছুটা ব্যাহত করে সয়াবিন। 
ফাইবার সমৃদ্ধ সয়াবিন হার্টের জন্য খুব ভালো। 
 বয়ঃসন্ধিকালের মেয়েদের ডায়েটে সয়াবিন রাখুন যথেষ্ট পরিমাণে। পরবর্তীকালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে। 
 সয়াবিন তেলে ক্ষতিকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনুপস্থিত। 
 সয়া মিল্কে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম হলেও এর আইসোফ্ল্যাবনস (এক ধরনের প্ল্যান্ট হরমোন) শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের 
সমান কাজ করে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। সয়া মিল্ক দিয়ে তৈরি খাবার ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিনের ভালো 
উত্‍স। সয়া মিল্কে গরুর দুধের সমমানের প্রোটিন রয়েছে। মিল্ক প্রোটিনে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন 
সয়া মিল্ক। 
 সয়াবিন ফারমেন্ট করে সয়া সস তৈরি করা হয়। সয়া মিল্কের মতো সয়া সস উপকারী নয়। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়া সসে 
আইসোফ্ল্যাবনসের পরিমাণ ভাত্র ১.৬ মিলিগ্রাম এবং এতে লবণের পরিমাণও বেশি। 
 সয়াবিনে উপস্থিত আইসোফ্ল্যাবনস মেনোপজের লক্ষণ যেমন হট ফ্লাশ, বেশি ঘাম ইত্যাদি কমাতে, প্রস্টেট ক্যান্সার, বড়দের
 অ্যাকনে সারাতে সাহায্য করে। 
 প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিন থেকে পাওয়া যায় ৪৩২ কিলোক্যালরি। 
 টাইপ টু হাইপার কোলস্টেরোলমিয়ার রোগীরা লো লিপিড, লো কোলস্টেরল ডায়েট মেনে চলেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে
 প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে তাদের ডায়েটে সয়াবিন রাখায় প্লাজমা কোলস্টেরলের পরিমাণ কমে গিয়েছে ২৩-২৫%। 
খাদ্যতালিকায় ডিমের অ্যালবুমিন বা দুধের ক্যাসিন থাকলে যত সহজে আয়রন শোষণ হয়, সয়াবিন থাকলে তত ভালোভাবে 
রক্তে আয়রন শোষিত হয় না। তাই সয়াবিনের সাথে খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারও রাখুন। 
 ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সয়া স্পাউট উপকারী। সালাদ, স্যুপে খেতে পারেন। ময়দার পরিবর্তে সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে রুটি তৈরি 
করতে পারেন। 
তেল বহুল পরিচিত এবং ব্যাপক ব্যবহৃত হলেও সয়াবিন অর্থাত্‍ সয়া বী - See more at: http://www.priyo.com/2015/03/20/139145-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%A4-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE#sthash.tthMOqjz.dpuf
শব্দটা
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ
সয়াবিন - শব্দটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সয়াবিন তেল। কারণ আমাদের দেশে সয়াবিনের তেল বহুল পরিচিত এবং ব্যাপক ব্যবহৃত হলেও সয়াবিন অর্থাত্‍ সয়া বীজ তেমন একটা প্রচলিত নয়। শুধুমাত্র ডাল হিসেবেই কোনো কোনো অঞ্চলে খাওয়া হয়। সয়াবিন থেকে শুধু তেল নয়, তৈরি হয় আরো অনেক কিছু। সয়াবিন নানা ভিটামিন ও পুষ্টিগুণের আধার। জেনে নিন সয়াবিনের উপকারিতার কথা।
- সয়াবিন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
- সয়াবিন ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের খনি। বিশেষ করে থায়ামিন, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড ও রিবোফ্লেভিন। এই ভিটামিন হার্ট ও লিভারের সক্রিয় কার্যকলাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- ডালের চেয়েও বেশি প্রোটিন রয়েছে সয়াবিনে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ৪৩ গ্রাম প্রোটিন।
- সয়াবিনের প্রোটিনে সিস্টিন ও মিথিওনাইন ছাড়া বেশিরভাগ অত্যাবশ্যক অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, যা শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ডিম, মাংস, ডেইরি প্রোডাক্টের মতো প্রাণিজ প্রোটিনের সমতুল্য প্রোটিনসমৃদ্ধ সয়াবিন।
- সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণও কম। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণ ২০ গ্রাম।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে রয়েছে ৩০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
- ভিটামিন ই ও লেসিথিনের মতো ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সয়াবিন বার্ধক্যের গতি মন্থর করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
- সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ২৮০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২৭৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭০৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস। তাই সয়াবিন দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে। আয়রন রক্তের সুস্থতা বজায় রাখে।
- সয়াবিন ভালো করে সেদ্ধ করে খান। কারণ হজমে সাহায্যকারী এনজাইম ট্রিপসিনের কার্যকলাপ কিছুটা ব্যাহত করে সয়াবিন।
- ফাইবার সমৃদ্ধ সয়াবিন হার্টের জন্য খুব ভালো।
- বয়ঃসন্ধিকালের মেয়েদের ডায়েটে সয়াবিন রাখুন যথেষ্ট পরিমাণে। পরবর্তীকালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে।
- সয়াবিন তেলে ক্ষতিকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনুপস্থিত।
- সয়া মিল্কে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম হলেও এর আইসোফ্ল্যাবনস (এক ধরনের প্ল্যান্ট হরমোন) শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের সমান কাজ করে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। সয়া মিল্ক দিয়ে তৈরি খাবার ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিনের ভালো উত্‍স। সয়া মিল্কে গরুর দুধের সমমানের প্রোটিন রয়েছে। মিল্ক প্রোটিনে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন সয়া মিল্ক।
- সয়াবিন ফারমেন্ট করে সয়া সস তৈরি করা হয়। সয়া মিল্কের মতো সয়া সস উপকারী নয়। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়া সসে আইসোফ্ল্যাবনসের পরিমাণ ভাত্র ১.৬ মিলিগ্রাম এবং এতে লবণের পরিমাণও বেশি।
- সয়াবিনে উপস্থিত আইসোফ্ল্যাবনস মেনোপজের লক্ষণ যেমন হট ফ্লাশ, বেশি ঘাম ইত্যাদি কমাতে, প্রস্টেট ক্যান্সার, বড়দের অ্যাকনে সারাতে সাহায্য করে।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিন থেকে পাওয়া যায় ৪৩২ কিলোক্যালরি।
- টাইপ টু হাইপার কোলস্টেরোলমিয়ার রোগীরা লো লিপিড, লো কোলস্টেরল ডায়েট মেনে চলেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে তাদের ডায়েটে সয়াবিন রাখায় প্লাজমা কোলস্টেরলের পরিমাণ কমে গিয়েছে ২৩-২৫%।
- খাদ্যতালিকায় ডিমের অ্যালবুমিন বা দুধের ক্যাসিন থাকলে যত সহজে আয়রন শোষণ হয়, সয়াবিন থাকলে তত ভালোভাবে রক্তে আয়রন শোষিত হয় না। তাই সয়াবিনের সাথে খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারও রাখুন।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সয়া স্পাউট উপকারী। সালাদ, স্যুপে খেতে পারেন। ময়দার পরিবর্তে সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে রুটি তৈরি করতে পারেন।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/03/20/139145-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%A4-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE#sthash.UIPtm4ds.dpuf
সয়াবিন - শব্দটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সয়াবিন তেল। কারণ আমাদের দেশে সয়াবিনের তেল বহুল পরিচিত এবং ব্যাপক ব্যবহৃত হলেও সয়াবিন অর্থাত্‍ সয়া বীজ তেমন একটা প্রচলিত নয়। শুধুমাত্র ডাল হিসেবেই কোনো কোনো অঞ্চলে খাওয়া হয়। সয়াবিন থেকে শুধু তেল নয়, তৈরি হয় আরো অনেক কিছু। সয়াবিন নানা ভিটামিন ও পুষ্টিগুণের আধার। জেনে নিন সয়াবিনের উপকারিতার কথা।
- সয়াবিন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
- সয়াবিন ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের খনি। বিশেষ করে থায়ামিন, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড ও রিবোফ্লেভিন। এই ভিটামিন হার্ট ও লিভারের সক্রিয় কার্যকলাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- ডালের চেয়েও বেশি প্রোটিন রয়েছে সয়াবিনে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ৪৩ গ্রাম প্রোটিন।
- সয়াবিনের প্রোটিনে সিস্টিন ও মিথিওনাইন ছাড়া বেশিরভাগ অত্যাবশ্যক অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, যা শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ডিম, মাংস, ডেইরি প্রোডাক্টের মতো প্রাণিজ প্রোটিনের সমতুল্য প্রোটিনসমৃদ্ধ সয়াবিন।
- সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণও কম। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণ ২০ গ্রাম।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে রয়েছে ৩০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
- ভিটামিন ই ও লেসিথিনের মতো ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সয়াবিন বার্ধক্যের গতি মন্থর করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
- সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ২৮০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২৭৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭০৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস। তাই সয়াবিন দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে। আয়রন রক্তের সুস্থতা বজায় রাখে।
- সয়াবিন ভালো করে সেদ্ধ করে খান। কারণ হজমে সাহায্যকারী এনজাইম ট্রিপসিনের কার্যকলাপ কিছুটা ব্যাহত করে সয়াবিন।
- ফাইবার সমৃদ্ধ সয়াবিন হার্টের জন্য খুব ভালো।
- বয়ঃসন্ধিকালের মেয়েদের ডায়েটে সয়াবিন রাখুন যথেষ্ট পরিমাণে। পরবর্তীকালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে।
- সয়াবিন তেলে ক্ষতিকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনুপস্থিত।
- সয়া মিল্কে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম হলেও এর আইসোফ্ল্যাবনস (এক ধরনের প্ল্যান্ট হরমোন) শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের সমান কাজ করে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। সয়া মিল্ক দিয়ে তৈরি খাবার ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিনের ভালো উত্‍স। সয়া মিল্কে গরুর দুধের সমমানের প্রোটিন রয়েছে। মিল্ক প্রোটিনে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন সয়া মিল্ক।
- সয়াবিন ফারমেন্ট করে সয়া সস তৈরি করা হয়। সয়া মিল্কের মতো সয়া সস উপকারী নয়। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়া সসে আইসোফ্ল্যাবনসের পরিমাণ ভাত্র ১.৬ মিলিগ্রাম এবং এতে লবণের পরিমাণও বেশি।
- সয়াবিনে উপস্থিত আইসোফ্ল্যাবনস মেনোপজের লক্ষণ যেমন হট ফ্লাশ, বেশি ঘাম ইত্যাদি কমাতে, প্রস্টেট ক্যান্সার, বড়দের অ্যাকনে সারাতে সাহায্য করে।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিন থেকে পাওয়া যায় ৪৩২ কিলোক্যালরি।
- টাইপ টু হাইপার কোলস্টেরোলমিয়ার রোগীরা লো লিপিড, লো কোলস্টেরল ডায়েট মেনে চলেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে তাদের ডায়েটে সয়াবিন রাখায় প্লাজমা কোলস্টেরলের পরিমাণ কমে গিয়েছে ২৩-২৫%।
- খাদ্যতালিকায় ডিমের অ্যালবুমিন বা দুধের ক্যাসিন থাকলে যত সহজে আয়রন শোষণ হয়, সয়াবিন থাকলে তত ভালোভাবে রক্তে আয়রন শোষিত হয় না। তাই সয়াবিনের সাথে খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারও রাখুন।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সয়া স্পাউট উপকারী। সালাদ, স্যুপে খেতে পারেন। ময়দার পরিবর্তে সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে রুটি তৈরি করতে পারেন।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/03/20/139145-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%A4-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE#sthash.UIPtm4ds.dpuf
সয়াবিন - শব্দটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সয়াবিন তেল। কারণ আমাদের দেশে সয়াবিনের তেল বহুল পরিচিত এবং ব্যাপক ব্যবহৃত হলেও সয়াবিন অর্থাত্‍ সয়া বীজ তেমন একটা প্রচলিত নয়। শুধুমাত্র ডাল হিসেবেই কোনো কোনো অঞ্চলে খাওয়া হয়। সয়াবিন থেকে শুধু তেল নয়, তৈরি হয় আরো অনেক কিছু। সয়াবিন নানা ভিটামিন ও পুষ্টিগুণের আধার। জেনে নিন সয়াবিনের উপকারিতার কথা।
- সয়াবিন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
- সয়াবিন ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের খনি। বিশেষ করে থায়ামিন, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড ও রিবোফ্লেভিন। এই ভিটামিন হার্ট ও লিভারের সক্রিয় কার্যকলাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- ডালের চেয়েও বেশি প্রোটিন রয়েছে সয়াবিনে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ৪৩ গ্রাম প্রোটিন।
- সয়াবিনের প্রোটিনে সিস্টিন ও মিথিওনাইন ছাড়া বেশিরভাগ অত্যাবশ্যক অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে, যা শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ডিম, মাংস, ডেইরি প্রোডাক্টের মতো প্রাণিজ প্রোটিনের সমতুল্য প্রোটিনসমৃদ্ধ সয়াবিন।
- সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণও কম। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে ফ্যাটের পরিমাণ ২০ গ্রাম।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে রয়েছে ৩০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
- ভিটামিন ই ও লেসিথিনের মতো ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সয়াবিন বার্ধক্যের গতি মন্থর করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
- সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পাওয়া যায় ২৮০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২৭৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭০৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস। তাই সয়াবিন দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে। আয়রন রক্তের সুস্থতা বজায় রাখে।
- সয়াবিন ভালো করে সেদ্ধ করে খান। কারণ হজমে সাহায্যকারী এনজাইম ট্রিপসিনের কার্যকলাপ কিছুটা ব্যাহত করে সয়াবিন।
- ফাইবার সমৃদ্ধ সয়াবিন হার্টের জন্য খুব ভালো।
- বয়ঃসন্ধিকালের মেয়েদের ডায়েটে সয়াবিন রাখুন যথেষ্ট পরিমাণে। পরবর্তীকালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে।
- সয়াবিন তেলে ক্ষতিকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনুপস্থিত।
- সয়া মিল্কে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম হলেও এর আইসোফ্ল্যাবনস (এক ধরনের প্ল্যান্ট হরমোন) শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের সমান কাজ করে অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে। সয়া মিল্ক দিয়ে তৈরি খাবার ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিনের ভালো উত্‍স। সয়া মিল্কে গরুর দুধের সমমানের প্রোটিন রয়েছে। মিল্ক প্রোটিনে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন সয়া মিল্ক।
- সয়াবিন ফারমেন্ট করে সয়া সস তৈরি করা হয়। সয়া মিল্কের মতো সয়া সস উপকারী নয়। প্রতি ১০০ গ্রাম সয়া সসে আইসোফ্ল্যাবনসের পরিমাণ ভাত্র ১.৬ মিলিগ্রাম এবং এতে লবণের পরিমাণও বেশি।
- সয়াবিনে উপস্থিত আইসোফ্ল্যাবনস মেনোপজের লক্ষণ যেমন হট ফ্লাশ, বেশি ঘাম ইত্যাদি কমাতে, প্রস্টেট ক্যান্সার, বড়দের অ্যাকনে সারাতে সাহায্য করে।
- প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিন থেকে পাওয়া যায় ৪৩২ কিলোক্যালরি।
- টাইপ টু হাইপার কোলস্টেরোলমিয়ার রোগীরা লো লিপিড, লো কোলস্টেরল ডায়েট মেনে চলেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে তাদের ডায়েটে সয়াবিন রাখায় প্লাজমা কোলস্টেরলের পরিমাণ কমে গিয়েছে ২৩-২৫%।
- খাদ্যতালিকায় ডিমের অ্যালবুমিন বা দুধের ক্যাসিন থাকলে যত সহজে আয়রন শোষণ হয়, সয়াবিন থাকলে তত ভালোভাবে রক্তে আয়রন শোষিত হয় না। তাই সয়াবিনের সাথে খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারও রাখুন।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সয়া স্পাউট উপকারী। সালাদ, স্যুপে খেতে পারেন। ময়দার পরিবর্তে সয়া ফ্লাওয়ার দিয়ে রুটি তৈরি করতে পারেন।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/03/20/139145-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%A4-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE#sthash.UIPtm4ds.dpuf

কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা

                                        কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা

পৃথিবীতে যত প্রকার খাদ্য উপযোগী ডিম আছে তার মধ্যে কোয়েল পাখির ডিম গুনে মানে এং পুষ্টিতে সর্বশ্রেষ্ট। আমাদের সমাজে র্ফামের মুরগীর ডিম বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যার মধ্যে প্রাণের কোনো স্পন্দন নেই। কারণ এইগুলি মোরগ ছাড়া ডিম। এর বাচ্চা হয় না। অপর পক্ষে কোয়েলের ডিম বাচ্চা উৎপাদন করতে সক্ষম তাছাড়া পুষ্টিগুন ও  অন্নান্য  ডিম থেকে অনেক অনেক শ্রেয়। ৪০ বছর পার হলেই ডাক্তারের নির্দেশ থাকে মুরগীর ডিম খাওয়ার ব্যাপারে সর্তক থাকুন। কারণ নিয়মিত মুরগীর ডিম খেলে কলোস্ট্ররেল বেড়ে হৃদ রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বয়স্ক লোকদের এই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং অতীব সুস্বাদু খাদ্য ডিম খাওয়া থেকে বিরক্তি ভাবে বিরত থাকতে হয়। অথচ কোয়েলের ডিম নিসংকোচে যে কোনো বয়সের মানুষ অর্থ্যাৎ বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা খেতে পারে। এতে ক্ষতির কোনো কারণ নেই বরং নিয়মিত কোয়েলের ডিম গ্রহণ করলে অনেক কঠিন রোগ থেকে আরোগ্য লাভ হতে পারে। বিভিন্ন দেশে কোয়েল পাখির ডিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং সব জায়গা থেকে গবেষকরা কোয়েলের ডিম খাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
 
একজন ফাঞ্ছ ডাক্তার জিন ক্লড ট্রুফিয়ার বিভিন্ন রোগীর উপর কোয়েল পাখির ডিম থেরাপী হিসাবে ব্যবহার করে অভূত ফল পেয়েছেন। এটা নিশ্চিত যে, কোয়েল ডিম খাদ্য হলেও শরীরে ঔষধ হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের চিকিৎসা বিশেজ্ঞদের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে, কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে খেয়ে বিভিন্ন প্রকার রোগ যেমন- হার্ট-ডিজিজ, নানা ধরনের কিডনী রোগ, অতিরিক্ত ওজন, র্দুবল রোগ প্রতিরোধ, পাকস্থলীর নানা রকম রোগ, ফুসফুসের নানা রকম রোগ, স্মৃতিশক্তি হ্রৃাস, রক্তশুণ্যতা, ডায়াবেটিস, পুরুষত্বহীনতা এবং উচ্চ কলোস্ট্ররেল ইত্যাদি কোনো রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া নিরাময় হয়।




                            
         

কেন কোয়েল পাখির ডিম এত সমাদৃত ?

    কোয়েল ডিম প্রাণীজ খাদ্য দ্রব্য হলেও এর মধ্যে প্রটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে, এই ডিম খেলে শরীরে সব ধরণের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

    মুরগীর ডিমের সঙ্গে তুলনা করে দেখা গেছে কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরেল যখন ১.৪% তখন মুরগীর ডিমে ৪% চর্বি জাতীয় উপাদান থাকে ও মুরগীর তুলনায় তিন ভাগের একভাগ এবং কুসুমে প্রটিনের পরিমান মুরগীর থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশী।

    ভিটামিন ও মিনারেলের পরিমান তুলনা করলে আরও উৎসব্যঞ্জক তথ্য বেরিয়ে আসবে।

     কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী।

     ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশী।

    আয়রন পাঁচ গুণ বেশী।

    ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশী।

    এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে অ্যালাজিক প্রতিক্রিয়াকে বিনষ্ট করে।

    এছাড়া শরীরের প্রয়োজনীয় সব ধরনেন ভিটামিন, মিনারেল, এবং এ্যামাইনো এসিড, কোয়েল ডিমে বিদ্যমান। যার কারণে কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা নিয়ে গবেষকদের কোন মতপার্থক্য নেই।

    সকালের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ৪/৫টা কোয়েল ডিম থাকলে দেহ যন্ত্রাদির কার্যক্রম যে ভাবে উন্নত করে ।

    র্হাটের কার্যক্ষমতা উন্নত করবে।

    কিডনী এবং লিভারের কার্যক্ষমতা দুর্বল থাকলে সবল করে।

    হজম শক্তি বাড়াবে এবং এসিডিটি কমাতে সাহায্য করবে।

    ব্রেন  সব সময় সতেজ থাকবে এবং স্মৃতিশক্তি সবল রাখবে।

    সব বয়সের লোকদের পূর্ণজ্জীবিত করবে এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।

    বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমর্ত্তার বিকাশ ঘটাবে।

    দুর্বল বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা প্রতিদিন ৪/৫ টা কোয়েল ডিম গ্রহণ করে তবে ৩/৪ মাসের মধ্যে তার শরীরে পূর্ণ শক্তি ফিরে আসবে।


কোয়েল ডিম দিয়ে চিকিৎসা

যে কোনো গুরুতর জটিল রোগের সুস্থ্যতা শুধু কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে গ্রহণ করে তার সুস্থ্যতা ফিরিয়ে আনতে পারবে।

কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করার নিয়ম:

    রোগের তীব্রতা, সময়কাল, বিপদজনক এবং গুরুতর অবস্থার উপর ভিক্তি করে রোগ নিরাময়ের সময়কাল এবং দৈনিক ডিম গ্রহনের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। যেমন- ৬০, ৯০, ১২০ এবং ২৪০ টা ডিম কত দিনের মধ্যে খেতে হবে।

    ১ বছর থেকে ৭ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ৬০ টা ডিম নির্ধারণ করে ৩০ অথবা ২০ দিনের জন্য। অর্থ্যাৎ প্রতিদিন ২টা বা ৩টা করে খেতে দিতে হবে।

    ৮ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ৯০ টা ডিম ৩০ দিনে খেতে হবে অর্থ্যাৎ প্রতিদিন তিনটা করে।

    ১১-১৫ বছর বাচ্চাদের ৯০ টা ডিম ৩০ দিনে অর্থ্যাৎ প্রতিদিন ৩ টা করে খেতে হবে।

    ১৬-১৮ বছর বয়সীদের জন্য ১২০ টা ডিম ২৬ দিনে খেতে হবে।

প্রথম দিন - ৩ টা

দ্বিতীয় দিন - ৩ টা

তৃতীয় দিন - ৪ টা

পরের দিন গুলি ৫ টা করে ডিম খেতে হবে।

বয়স্কদের জন্য ২৪০ টা ডিম ৪৯ দিনে নিচের নিয়ম অনুসারে খেতে হবে।

প্রথম ৩ দিন - ৩ টা করে ডিম খেতে হবে।
 
৪র্থ দিন    - ৪টা
পরের দিন গুলিতে - প্রতিদিন ৫ টা করে ডিম খেতে হবে।

ডিমগুলি প্রতিদিন খালি পেটে কাঁচা খেতে হবে। ডিমগুলিকে প্রথমে গরম পানিতে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর কাঁচা ডিমে সামান্য মধু এবং কয়েক ফোটা লেবু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।


বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ডিমের সংখ্যা :

বাচ্চাদের শারীরিক বৃদ্ধি, বিপাকীয় কার্যক্রম এবং স্নায়ু তন্ত্রের বিকাশের জন্য  Ñ    ১২০ টি ডিম প্রয়োজন।

বয়স্ক লোকদের শরীরের ধীর অধোগতি, বিভিন্ন তন্ত্রের ভারসাম্যতা এবং সুস্থ্য থাকতে Ñ ২৪০ টি ডিমের প্রয়োজন।

চামড়ায় নানা ধরনের র‌্যাসের জন্য         -               ১২০ টি

লিভারের  কার্যক্রম সবল করতে            -               ২৪০টি

মুত্রাশয় জনিত সর্ব প্রকার রোগের জন্য      -              ২৪০ টি

দুর্বল হজম শক্তির জন্য                       -             ১২০ টি

ব্াঁত এবং বাঁতজ্বরের জন্য               -              ২৪০ টি

অতিরিক্ত ওজন কমাতে                 -                  ২৪০ টি

হৃদ রোগের জন্য                     -                     ২৪০ টি

এইডস এর জন্য                        -                   ২৪০ টি

 অ্যাজমা                               -                   ২৪০ টি

 এক্জিম্যা                               -                  ২৪০ টি

 এর্লাজি                                 -                  ২৪০ টি

 আলসার                               -                  ২৪০ টি

এ্যাসিডিটি                                 -               ১২০ টি
      
রক্ত শূন্যতা                           -                    ২৪০ টি
      
ডায়াবেটিস                              -                 ২৪০ টি

ন্যাচারাল প্রটিন এর উপকারিতা

                      ন্যাচারাল প্রোটিন এর উপকারিতা

GYM -এ ব্যায়াম এর কারনে খাদ্য চাহিদা তৈরি হয়।
এছাড়া আমাদের দৈনিক কাজকর্ম, চিন্তাভাবনা ও শারীরিক পরিশ্রমের জন্য দেহের ক্ষয় হয়। খাদ্য সেই ক্ষয় পূরণ করে। তাই দেহের পুষ্টির জন্য খাদ্য একান্ত প্রয়োজন।
খাদ্যদ্রব্য মানুষের জীবনের ভিত্তি ও প্রধান অবলম্বন। ভালো খাওয়া দাওয়া ভালো স্বাস্থ্য, কর্মসামর্থ্য ও দীর্ঘ পরমায়ু লাভের উপায়। কিন্তু ভালো ভালো খাদ্য খেলেও দেখা যায় শরীরে অনেক ক্ষেত্রে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না। খাদ্য সুষম (ওয়েল ব্যালেন্সড) হওয়া প্রয়োজন। কোন কোন খাদ্য কী কী উপাদান বর্তমান তা জানা প্রয়োজন। ন্যাচারাল প্রটিন এর উপকারিতা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারি। খাদ্যের মান নির্ণয় করে খাওয়া দরকার। কোন খাবারে কেমন প্রোটিন আছে।

প্রোটিন (আমিষজাতীয় খাদ্য)

        সোয়াবিন, চিনাবাদাম, ডাল, ডিম, মাছ, মাংস, মেটে (লিভার), গুর্দা (কিডনি), চিজ, দুধজাতীয় খাদ্য ছানা প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়।

উপকারিতা :
শরীরের তাপ উত্পাদন, দেহের হজমক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ, দেহতন্তুর ক্ষতিপূরণ ও শরীরস্থ উপাদানসমূহ নির্মাণ প্রোটিন খাদ্যের কাজ। শরীর গঠনের জন্য প্রোটিন অপরিহার্য। আমাশয় রোগে প্রোটিন বিশেষ প্রয়োজন।
তা ছাড়া শরীরের বৃদ্ধি (গ্রোথ), দেহের পুষ্টি এবং মেধা বাড়ানোর জন্য সহায়ক।


         

Thursday, 1 October 2015

স্বাস্থ্যের জন্য ছোলার উপকারিতা

স্বাস্থ্যের জন্য ছোলার উপকারিতা


কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপোযগী ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে। এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকার।

জেনে নিন....

* ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।

* ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে। এই খাদ্য আঁশ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

* ছোলা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকর জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমায়।

* ছোলার শর্করা গ্লুকোজ হয়ে দ্রুত রক্তে যায় না। তাই ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য ছোলা খুবই উপকারী খাবার।

* ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

* কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

* ছোলা খাওয়ার পর বেশ অল্প সময়েই হজম হয়। ছোলার আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

* ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

* ছোলায় থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি দীর্ঘক্ষণ ধরে শরীরে শক্তির যোগান দেয়।





ছলা  এবং ৭-টি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে  7 Star Natural Nutrition এটি   তৈরির ক্ষেত্রে সম্পুর্ন ১০০% প্রাকৃতিক উপাদান ব্যাবহার করা হয়েছে।  এটির কোন সাইডইফেক্ট নেই। এর মধ্যে রয়েছে ছোলা, সয়াবিন, শিমের বিচি, কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, মটরশুঁটি এবং ডাবলি। এই সকল উপাদানগুলি আমাদের শরীর সঠিক নিয়মে গঠন, বৃদ্ধির ও শক্তিশালি জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালরী, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-C, ভিটামিন-B, ভিটামিন-B1, ভিটামিন-B2, ফাইবার, কাবোহাইট্র্রেড, সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং বিভিন্ন প্রকার খাদ্যগুণ যা আমাদের শরিরের জন্য দরকার। 


আমাদের প্রোডাক্ট 7 Star Natural Nutrition  আপনার যদি ভাল লাগে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। অনলাইনের মাধ্যমে অডার দিয়ে আপনি ঘরে বসে পাবেন আমাদের প্রডাক্ট।

যোগাযোগঃ ০১৬৮৯৪৩৩৫৯৪
                 ০১৫৩৫৪৫৪৫২০ 



 
 

মধুর উপকারিতা ও গুনাগুন

                             মধুর উপকারিতা ও গুনাগুন


মধুকে সর্বরোগের প্রতিষেধক বলা হয়। তবে মধুর নিরাময় শক্তিও রয়েছে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, ‘‘...তার (মৌমাছি) থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার (নাহল-৬৯)।’’ মধু যেমন বলকারক খাদ্য এবং রসনার জন্য আনন্দ ও তৃপ্তিদায়ক, তেমনি রোগ-ব্যাধির জন্যও ফলদায়ক ব্যবস্থাপত্র। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মধু খুবই ভালবাসতেন। একবার এক ব্যক্তি মহানবীর (সাঃ) কাছে এসে বলল, আমার ভাইয়ের পেটে অসুখ হয়েছে। রাসূল (সাঃ) বললেন, তাকে মধু পান করাও। সে ব্যক্তি পুনরায় আসলে রাসুল (সাঃ) আবারও বললেন, তাকে মধু পান করাও। সে ব্যক্তি তৃতীয়বার আসলে রাসূল (সাঃ) একই কথা বললেন, তাকে মধু পান করাও। লোকটি পুনরায় এসে বলল, আমি তাকে মধু পান করিয়েছি। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, আল্লাহ সত্য বলেছেন এবং তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যা বলেছে। তাকে মধু পান করাও। অতঃপর তাকে মধু পান করালে সে সুস্থ হল (সহীহ বোখারী)।
মধু রোগ প্রতিষেধক। কারণ এর রয়েছে জীবাণু বিরোধী গুণাবলী। মধুতে চিনির পরিমাণ শতকরা ৮২.৪ ভাগ। অর্থাৎ মধুতে চিনির পরিমাণ অত্যধিক বলে সাধারণ কোন প্রকার রোগ-জীবাণু জন্মাতে পারে না। তাছাড়া মধুর অম্লতাও জীবাণু বিরোধী কাজের জন্য দায়ী। এক গবেষণায় (২০০৫) জানা যায়, ডায়রিয়ার জীবাণুগুলোর বিরুদ্ধে মধু দারুণ কার্যকর। আরেক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় জানা যায়, মধু টাইফয়েড জ্বরের জীবাণুর বিরুদ্ধেও খুব কার্যকর।
মধুর বিভিন্ন ধরনের কার্যকরী ক্ষমতা বিদ্যমান। মানসিকভাবে দুর্বল ব্যক্তিরা দৈনিক দু'বার এক চামচ করে মধু পান করলে তাদের মানসিক শক্তির উন্নতি হয়ে থাকে। এছাড়া পুদিনা পাতা সিদ্ধ করে সেই পানিতে সামান্য মধু মিশিয়ে নিয়মিত পান করলে মানসিক শক্তি ও উদ্যম বৃদ্ধি পায়। যারা অনিদ্রায় ভোগেন তাদের জন্য মধু অত্যন্ত উপকারী। এক গ্লাস দুধের মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে ভাল ঘুম হয়। এছাড়া দুধ-মধুর মিশ্রণ মস্তিষ্কের দুর্বলতা কমিয়ে দেয়।
সর্দি-কাশিতে মধুর উপকারিতা প্রমাণিত। ছোট দু'চামচ মধু অর্ধেক লেবুর রসের সাথে দৈনিক তিন-চার বার সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। যদি গলা ব্যথা থাকে তাহলে দিনে ৩ বার ১ চামচ করে মধু খেতে হবে। মধুর তৈরি চা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ জন্য এক কাপ গরম পানিতে পরিমাণমত মধু মিশিয়ে চায়ের মত করে পান করতে হয়।
মধু হৃদপিন্ডকে শক্তিশালী করে। নিয়মিত ১ চা চামচ মধু সেবনে হৃদপিন্ড শক্তিশালী থাকে। ডায়াবেটিকসের চিকিৎসায় মধু একটি অতুলনীয় ওষুধ। চিনি এবং অন্যান্য মিষ্টি দ্রব্য পরিত্যাগ করে নিয়মিত অন্তত ১ চা চামচ মধু সেবন করা যায়। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ১ চা চামচ মধুর সাথে ছোট ১ চামচ চারুচিনি গুড়া গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে দীর্ঘদিনের আর্থ্রাইটিস রোগে উপকার পাওয়া যায়। ক্যান্সারের মত মারাত্মক রোগেও দিনে তিনবার ১ চা চামচ মধুর সাথে ১ চা চামচ দারুচিনি গুড়া ১ মাস খেলে ক্যান্সার রোগীরা উপশম পেতে পারেন। মুত্রথলির সংক্রমণে এক চা চামচ মধুর সাথে এক চামচ দারুচিনির গুড়া এক গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে ৩ বার পান করলে উপকার পাওয়া যায়। যারা ব্রন সমস্যায় রয়েছেন, তারা চন্দন বাটার সাথে পরিমাণমত মধু মিশিয়ে ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। চুলের খুশকির সমস্যায় লেবুর রসে মধু মিশ্রিত করে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করতে হবে। এভাবে ২০-৩০ মিনিট ম্যাসাজ করার পর শ্যাম্পু দ্বারা চুল পরিষ্কার করতে হবে। ৫-৭ দিন নিয়মিত এ ম্যাসাজ করলে খুশকি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
সুত্র: ইসলামিক সাইকোথেরাপী সেন্টার

মঙ্গলবার ০৬ জুলাই ২০১০ ইং তারিখে দৈনিক সংগ্রামে প্রকাশিত ।
সুন্দরবনের কেওড়া মধু ১০০% খাঁটি মধু এবং এটি সরাসরি সুন্দরবন থেকে সংগৃহীত। অনলাইনের মাধ্যমে অডার দিয়ে আপনি ঘরে বসে পাবেন আমাদের প্রডাক্ট।

উৎপত্তি স্থানঃ - খুলনা জেলার দাকপ থানা অন্তরগত সুন্দরবন থেকে।

সর্বচ্ছ খুচরা মূল্য - ৩৫০ টাকা
যোগাযোগঃ ০১৬৮৯৪৩৩৫৯৪
                  ০১৫৩৫৪৫৪৫২০

Saturday, 25 July 2015

সুন্দরবনের কেওড়া মধু


সুন্দরবনের কেওড়া মধু:

মধু তার অসাধারণ ঔষধি গুনের কারনে প্রাচীনকাল  
থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে সুন্দরবনের কেওড়া
মধু ১০০% খাঁটি মধু এবং এটি সরাসরি সুন্দরবন
থেকে সংগৃহীত। আমাদের নিজস্ব মৌয়াল থাকায়  
সঠিক পদ্ধতিতে মধু সংগ্রহ করা হয়। সুন্দরবনের 
মধু সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ থাকে। 
প্রাকৃতিক ভাবে আহরণ করা হয় এজন্য এই মধু 
অন্যান্য সকল মধু থেকে অনেক ভাল। সর্বগুন 
 সম্পন্ন সুন্দরবনের এই মধুর গুনের কথা বলে  
শেষ করা যাবে না স্বাস্থ্য সুরক্ষা, চিকিৎসা,  
সৌন্দর্য চর্চা- কোথায় নেই মধুর ব্যবহার



উৎপত্তি  স্থানঃ - খুলনা জেলার দাকপ থানা অন্তরগত সুন্দরবন থেকে

মধু সংগ্রহ
- সরকার অনুমোদিত সার্টিফিকেট প্রাপ্তির পর সুন্দরবন থেকে মধু সংগ্রহ রা হয়

১০০% ন্যাচারাল...

                                                                                                                                                                                                                           খুচরা মূল্য- ৪০০ টাকা



প্রতিদিন ১ চামচ মধু খাওয়ার উপকারিতা

  • শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে।
  • ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে।
  • মধু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, ফলে শরীর হয়ে ওঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
  • মধু পানি জমে থাকা চর্বি দূর করতে সহায়তা করে থাকে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে।
  • মাথা ব্যথা দূর করে।
  • শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে।
  • কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডাজনিত রোগে বিশেষ উপকার করে।
  • মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • যৌন অক্ষমতা দূর করে এবং অটুট যৌবন ধরে রাখে। 
  • এছাড়াও নিয়মিত ও পরিমিত মধু সেবন করলে নানাবিধ উপকার পাওয়া যায়।




মধু মধ্যে যেসব ঔষধি গুন  ভিটামিন রয়েছে

ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা আমাদের শুধুমাত্র দেহের বাহ্যিক দিকের জন্যই নয়, দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে।

মধু খাবার নিয়ম

প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করা উত্তম। আপনি চাইলে দিনের যেকোনো সময় অন্য খাবারের সাথেও পরিমিত মধু খেতে পারেন


খাঁটি মধু চেনার কিছু উপায়

মধুর মধ্যে সাধারণত ভেজাল হিসেবে পানি, চিনি ও গুড় আরও অনেক কিছু মেশানো হয় । কেওড়া ১০০% খাঁটি সুন্দরবনের মধু যাহা সরাসরি সুন্দরবন থেকে সংগ্রহীত । ভেজাল প্রমানিত হইলে টাকা ফেরত দেয়া হইবে । ১০০% খাঁটি মধু কখনো নষ্ট হয় না,  ফ্রীজে রাখলে জমবেনা, গন্ধ হবে না বিশেষ করে সুন্দরবনের মধু বোতলের নিচে জমবেনা । তাই আসুন ভেজাল মুক্ত ১০০% খাঁটি সুন্দরবনের কেওড়া মধু সংগ্রহ করে নিজে ব্যবহার করি এবং অন্যকে ব্যবহার করতে অনুপ্রানিত করি ।